-->

Translate your won

ওষুধ ছাড়াই প্রেসার স্বাভাবিক রাখতে যা করবেন!

ক্রমেই বদলাচ্ছে জীবনযাপনের ধরন। আর সেই বদলির বাড়তি পাওনা ঘরে ঘরে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। বাড়তি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে লাইফস্টাইল মডিফিকেশন না করে বেশিরভাগ মানুষই দারস্থ হন ওষুধের
তিলের তেল –ক্রমেই বদলাচ্ছে জীবনযাপনের ধরন। আর সেই বদলির বাড়তি পাওনা ঘরে ঘরে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা। বাড়তি রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে লাইফস্টাইল মডিফিকেশন না করে বেশিরভাগ মানুষই দারস্থ হন ওষুধের কিন্তু জানেন কি কয়েকটি সহজলভ্য খাবারেই আপনি হার মানাতে পারেন রক্তচাপের চোখ রাঙানিকে?
নারকেলের পানি –
গবেষণায় দেখা গিয়েছে ডাব বা নারকেলের পানি রক্তচাপ কমাতে পারে ১২ পয়েন্ট পর্যন্ত। ২০ আউন্স নারকেলের জলে ১৫০০ মিলিগ্রাম পট্যাশিয়াম আছে। এই খনিজ মানুষের স্নায়ুতন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
এই তেলে স্বাস্থ্যকর পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড আছে। আর রয়েছে সিসামিন কম্পাউন্ড। ব্লাড ভেসেলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এই তেল। ফলে নিয়ন্ত্রণে থাকে রক্তচাপ। রান্নায় ব্যবহার করার পাশাপাশি স্যালাড ড্রেসিং হিসেবেও ব্যাবহার করতে পারেন তিলের তেল।
দারচিনি –
যাঁদের হাইপারটেনশনের সমস্যা আছে তাঁরা যদি নিয়মিত আধ চা-চামচ দারচিনিগুঁড়ো খেতে পারেন, তাহলে ১২ সপ্তাহের মধ্যেই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হবে অবাধ্য রক্তচাপকে।
চা খান ইচ্ছেমতো –
গ্রিন টি-র মাহাত্ম্য নিয়ে সবাই সরব হলেও, ব্ল্যাক টিও কিন্তু একইভাবে উপকারী। এতে আর্টারি রিল্যাক্সিং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা ৬৫ শতাংশ পর্যন্ত রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
সবুজের সংস্পর্শে থাকুন –
প্রকৃতির সঙ্গে সম্পর্ক তো কবেই হারিয়ে গেছে। কিন্তু হৃদয়কে বাঁচাতে আর রক্তচাপকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সবুজ প্রকৃতির জুড়ি মেলা ভার। সবুজের সু-প্রভাব আপনার স্নায়ুতন্ত্রকে শান্ত রাখে, স্ট্রেস হরমোন কর্টিসলের প্রভাব কম পড়ে শরীরে। তাই চেষ্টা করুন, সামান্য হলেও কিছুটা সময় প্রকৃতির সান্নিধ্যে কাটাতে।
সোজা হয়ে বসুন –
শিড়দাঁড়া সোজা করে বসার চেষ্টা করুন সব সময়। ঘাড়ের কাছে এমন কিছু স্পর্শকাতর স্নায়ু আছে যা মস্তিষ্কে শান্তির বার্তা পাঠায়। কুঁজো হয়ে বা বেঁকে বসলে এই সব স্নায়ুর স্বাভাবিক কাজ ব্যাহত হয়।
আলু রাখুন খাবারে –
হ্যাঁ, ঠিকই পড়ছেন। আলু রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে। প্রতিদিন খাবারে সিদ্ধ বা বেকড আলু রাখুন। এতে রয়েছে পট্যাশিয়াম, ক্লোরোজেনিক অ্যাসিড এবং ট্রাইপটোফান। রক্ত ধমনীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাহায্য করে আলু। ।
জোরে শ্বাস নিন –
ধীরে ধীরে গভীর নিঃশ্বাস নিন। প্রতিমিনিটে ১০টি গভীর শ্বাস নিন। এতে স্ট্রেস দূর হয়। ফলে হৃদয়ের উপরে বাড়তি চাপ পড়ে না, আর রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে।
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
NEXT ARTICLE Next Post
PREVIOUS ARTICLE Previous Post
 

Sports

Delivered by FeedBurner