What is the key factor when you not sleeping fair.
আপনার অফিসে প্রচন্ড কাজের চাপ। ইদানিং তা এতটাই বেড়েছে যে কজ শেষ করতে প্রায় ভোর হয়ে যাচ্ছে। এমন কাজের চাপ কি আপনার রুটিনে? কাজ করতে গিয়ে বারোটা বেজে গেছে ঘুমের? ডাক্তাররা অন্তত এটি ভালো চোখে দেখছেন না। দিনে অন্তত সাত থেকে নয় ঘন্টা না ঘুমোলে তা পর্যাপ্ত ঘুমই নয়। সারাদিন কাজ ও নানারকম চাপের কারণে ছয় ঘন্টার থেকেও কম ঘুম হয় আপনার? এমন হলে ডাক্তারিবিদ্যায় আপনার শরীর কিন্তু সুস্থ নয়। ঠিক কি কি হতে পারে কম ঘুমের ফলে?
জেনে নিন এই প্রতিবেদন থেকে।
১। ডিপ্রশন ডেকে আনে
কম ঘুমোচ্ছেন অথচ শরীর তো সুস্থই আছে। কিন্তু কাজে সবসময় মন বসছে না। হাজারও আবোলতাবোল কথা বনবন করে পাক খাচ্ছে মাথার মধ্যে। ইচ্ছাশক্তি কমে যাচ্ছে কিছুর প্রতি। এরপরেও বলবেন আপনি সুস্থ? বিশেষজ্ঞরা বলেন কম ঘুম সবচেয়ে আগে প্রভাব ফেলে মনে। এমনকি দীর্ঘদিন ধরে কম ঘুমের ফলে ডিপ্রেশনে ডুবে যেতে পারেন যে কোনও মানুষ।
২। বয়স বাড়বে ত্বকের
পর্যাপ্ত ঘুম না হলে বেড়ে যায় ত্বকের বয়স। শুনতে অদ্ভুত হলেও এটাই সত্যি। ঘুম ঠিকমত না হলে কর্টিসল নামের হরমোনের ক্ষরণ যায় বেড়ে। এটি নষ্ট করে দেয় ত্বকের কোলাজেনকে। এদিকে কোলাজেনের কাজ হল ত্বকের টানটান বাঁধন ধরে রাখা। তাই কোলাজেন গেল তো ত্বকের যৌবনও গেল। শুধু তাই নয়, চোখের নীচে কালি পড়ার সঙ্গে সঙ্গে ডার্ক সার্কেল এর সংখ্যাও বেড়ে যাবে।৩। সেক্সের ইচ্ছা কমবে
একটা সুখী সেক্সুয়াল লাইফ কোন নারী বা পুরুষ চায় না বলুন? এতেও যখন বাধা আসে তখন মনটাই যাই বিগড়ে। কিছু সমীক্ষার ফলাফল দেখে বিশেষজ্ঞরা বলছেন কম ঘুমের ফলে শরীরে সেক্স হরমোনের ক্ষরণ কমতে থাকে। শুধু তাই নয় , কমে যায় উত্তেজনা সৃষ্টিকারী হরমোন। এটি কমিয়ে দেয় সেক্স করার ইচ্ছাও। রিল্যাক্স করার সময়ই যদি না মেলে তবে সেক্সের ইচ্ছাই বা আসবে কী করে? ফলে যখন সত্যি সেক্সের প্রয়োজন, তখন আগ্ৰহই মিলবে না কিছুতেই।